দশ বছর পর উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে ওঠা অলিম্পিক লিঁও শুরুর দিকে খেলল দারুণ ফুটবল। একের পর এক আক্রমণ করে আসরের হট ফেভারিট বায়ার্ন মিউনিখকে কাঁপিয়ে দিলো তারা। কিন্তু ফরোয়ার্ডদের ব্যর্থতায় কাঙ্ক্ষিত গোল পাওয়া হলো না দলটির।
যার খেসারত তাদেরকে দিতে হলো কড়ায়-গণ্ডায়। ধীরে ধীরে নিজেদের গুছিয়ে নিয়ে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিল বায়ার্ন। হ্যান্সি ফ্লিকের শিষ্যরা আরও একবার উপহার দিলো নজরকাড়া নৈপুণ্য। দাপট দেখিয়ে তারা জায়গা করে নিল ইউরোপের সেরা ক্লাব আসরের ফাইনালে।
বুধবার (১৯ আগস্ট) রাতে পর্তুগালের রাজধানী লিসবনের স্তাদিও হোসে আলভালাদেতে লিঁওকে ৩-০ গোলে হারিয়েছে বায়ার্ন।
এর আগে চারটি আসরে সেমি-ফাইনাল থেকে বিদায় নেয়া দলটি অবশেষে গেরো খুলতে পারলো। এই নিয়ে ১১তম বারের মতো ফাইনালে উঠল বাভারিয়ানরা। প্রথমার্ধে জার্মান পরাশক্তিদের পক্ষে জোড়া গোল করেন সার্জ জিনাব্রি। দ্বিতীয়ার্ধে ব্যবধান বাড়ান রবার্ত লেভানদভস্কি।
আগামী সোমবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে প্যারিস সেইন্ট জার্মেইয়ের (পিএসজি) মুখোমুখি হবে জার্মান বুন্ডেসলিগার শিরোপাধারী বায়ার্ন। আগের রাতে আরবি লাইপজিগকে একই ব্যবধানে হারিয়ে প্রথমবারের মতো প্রতিযোগিতাটির ফাইনালে উঠেছে ফরাসি লিগের বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা।

Leave a Reply